The ড্রাগন ফল গাছের যত্ন Diaries
The ড্রাগন ফল গাছের যত্ন Diaries
Blog Article
হারিয়ে যাওয়া ফোন খুঁজে পাওয়ার উপায়
ড্রাগন ফল গাছে তেমন রোগ পোঁকা- মাকড়ের আক্রমন খাটে না। তাবে কখনো কখনো এ গাছে মূলপঁচা, কান্ড ও গোড়া পঁচা রোগ দেখা যায়। এর জন্য বর্ষাকালে ৭দিন অন্তর অন্তর ব্যাকটেরিয়া নাশক এবং ছত্রাক নাশক একত্রে মিশিয়ে গাছে এবং গোড়ায় প্রয়োগ করতে হবে। এছাড়াও গাছের গোঁড়ায় যাতে জল না জমে সেই দিকে নিশ্চিৎ হতে হবে।
চারা রোপণের ছয় মাস পর থেকে নির্দিষ্ট আকারে জৈব এবং রাসায়নিক সার প্রয়োগ করতে হবে। ফুল উৎপাদনের জন্য পাতা সার আর ফলিয়ার স্প্রে খুব জনপ্রিয়। । অনেক সময় গাছের পাতায় পোকার উপস্থিতি গাছের শক্তি কমিয়ে আনে। এতে করে গাছে ফুল কম ফুটে এবং খুব জলদি গাছ মুছড়ে যায়। সেই ক্ষেত্রে ম্যাগনেসিয়াম সালফেট, ফেরাস সালফেট এক চামচ এক লিটার জলে মিশিয়ে গাছের পাতার উভয় পাশে স্প্রে করলে তাতে পোকার উপদ্রব কমে যায়।
গর্ভাবস্থায় একজন মায়ের খাদ্য তালিকা সঠিকভাবে নির্বাচন করতে হয়। এই সময় মায়েদের খাদ্য তালিকায় ফাইবার জাতীয় খাদ্য রাখতে হয় বেশি করে। যেমন ড্রাগনে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার এবং কার্বোহাইড্রেট জাতীয় পদার্থ। ফাইবার গর্ভবর্তী মায়ের হজমে সহায়তা করে থাকে। আর কার্বোহাইড্রেট সহ আরো যে সকল খনিজ পদার্থ রয়েছে, সেগুলো বাচ্চার গ্রোথ বৃদ্ধি করতে হবে সুস্থ্য-সবল রাখতে বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। উপরোক্ত আলোচনা থেকে বোঝাই যাচ্ছে যে গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফলের উপকারিতা অনেক। তাই গর্ভবর্তী মায়েদের এই সময়ে ড্রাগন ফল খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে।
১)প্রতিটি ছিদ্র উপরে ঢেউ খেলানো খোলামকুচি অথবা বড় পাথরের টুকরো দিতে হবে।
মালয়েশিয়া থেকে ইউরোপ যাওয়ার উপায়
কি ভাবে টবে সালভিয়া ফুল গাছের পরিচর্যা করবেন
জমি তৈরি ও রোপণ : জমি ভালোভাবে চাষ দিয়ে সমান করে তিন মিটার পরপর সব দিকে সারি করে চারা লাগানো যেতে পারে। চারা রোপণের মাসখানেক আগে গর্ত তৈরি করে তা সারমাটি দিয়ে ভরে রেখে দিতে হবে। প্রতি গর্তে ৪০ কেজি পচা গোবর, ৫০ গ্রাম ইউরিয়া, ১০০ গ্রাম করে টিএসপি ও এমওপি সার, ১০ গ্রাম করে জিপসাম, জিঙ্ক সালফেট ও বোরাক্স সার দেয়া যেতে পারে। বছরের যেকোনো সময় চারা লাগানো যেতে পারে। তবে এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বরের মধ্যে লাগালে ভালো হয়। প্রতি গর্তে চার থেকে পাঁচটি চারা লাগাতে হবে। সিমেন্ট বা বাঁশের খুঁটির সাথে গাছ লতিয়ে দিতে হবে।
আমাদের মানব শরীরের জন্য লাল ড্রাগন ফলের উপকারিতা অনেক। এমনিতে ড্রাগন মোটামোটি কয়েক রঙ্গের হয়ে থাকে। তবে আমাদের দেশে বর্তমানে বেশি দেখা যায লাল ড্রাগন এবং সাদা/গ্রে কালারের। কিন্তু লাল ড্রাগনের কিছু অতিরিক্ত উপকারিতা রয়েছে। উদাহরণসরূপ লাল ড্রাগন খাওয়ার মাধ্যমে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়, শ্বাস প্রশ্বাস ঠিক রাখতে সহায়তা করে। এছাড়াও রয়েছে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বেশ উপকারিতাসহ ওজন হ্রাস করা, হৃৎপিন্ড ভালো রাখা, হজমে সহায়তা করা, ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি ইত্যাদি হলো লাল ড্রাগন ফলের উপকারিতা।
চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সাথে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশ অটোমেটিক website ফগিং কলিং সিস্টেম
৫ গ্রাম হারে এমওপি যোগ করতে হবে। পটে/টবে মাটি: গোবর: কোকোপিট মিশ্রণের অনুপাত হবে ২:১:১।
৩. এই ফলে বিদ্যমান প্রোটিন শরীরের যাবতীয় বিপাকীয় কাজে সহায়তা করে।
ক্রমবর্ধমান ঋতুতে (বসন্ত এবং গ্রীষ্ম) মানিপ্ল্যান্ট গাছগুলি নিয়মিত নিষেকের মাধ্যমে উপকৃত হয়। এই সময়ে গাছগুলিতে ২ সপ্তাহে একবার সুষম, জল-দ্রবণীয় সার ব্যবহার করতে হবে। মানিপ্ল্যান্ট এর বৃদ্ধির হার পটের আকৃতির উপর নির্ভর করে। তরল জৈব সার বা গোবর সার অথবা কলার খোসা, ডিমের খোসা প্রভৃতি দিতে পারেন। ডিমের খোসা, ইপসম লবণ এবং বেকিং সোডা এর বৃদ্ধির জন্য খুবই উপকারী।
দেশি শিমের পাতায় কালো দাগ ও ফোস্কা পড়া দেখা দিলে মেনকোজেব জাতীয় ছত্রাকনাশক স্প্রে করতে হয়। আর পাতায় হলুদ মোজাইক রোগ হলে গাছটি তুলে পুড়িয়ে ফেলতে হয়। রোগটি জ্যাসিড বা সাদা মাছির কারণে হয়। এজন্য অন্যান্য সুস্থ গাছে ইমিডাক্লোরপিড বা ফেনথিয়ন গ্রুপের কীটনাশক স্প্রে করে জ্যাসিড বা সাদামাছি নিয়ন্ত্রণ করতে হয়।